“খুশি হয়ে তারা যে অর্থ দেন তা দিয়ে সংসার চালাই। আর বাকিটা দিয়ে বাবার চিকিৎসা চালাই।”
Published : 04 Sep 2025, 08:05 PM
পারিবারিক অভাব–অনটনের বিরুদ্ধে লড়াই করতে দোতারাকে শেষ ভরসা হিসেবে বেছে নিয়েছে রাহুল নামের নওগাঁর এক শিশু।
১১ বছর বয়সী রাহুলের বাড়ি জেলার আত্রাই উপজেলার বান্দাইখাড়া গ্রামে। তবে এখন সে তার বাবাকে নিয়ে জেলা শহরের খাগড়া এলাকায় থাকে।
কথায় কথায় সে জানায়, মায়ের মৃত্যুর পর দ্বিতীয় শ্রেণিতেই থেমে যায় তার পড়াশোনা। এরপর তার বাবার দূরারোগ্য ব্যাধি ধরা পড়ে। ফলে সংসারের আয় বন্ধ হয়ে যায়।
রাহুল হ্যালো ডট বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলছিল, “তখন পরিবারের হাল ধরতে আর বাবার চিকিৎসা করাতে আমি দোতারা হাতে নেমে পড়ি। সারাদিন পথে ঘুরে ঘুরে পথচারীদের গান শুনাই।
“খুশি হয়ে তারা যে অর্থ দেন তা দিয়ে সংসার চালাই। আর বাকিটা দিয়ে বাবার চিকিৎসা চালাই।”
প্রতিবেদকের বয়স: ১৭। জেলা: নওগাঁ।