দিনভর আনন্দের পাশাপাশি সবাই একসঙ্গে অনেক ছবি তুলেছি।
Published : 29 Oct 2025, 07:21 PM
প্রতি বছর আমাদের স্কুলে ‘ইনডোর পিকনিক’ আয়োজন করা হয়। এদিন সবাই পছন্দের পোশাক পরে স্কুলে আসে।
এদিন শিক্ষার্থীরা নানা সাংস্কৃতিক পরিবেশনায় অংশ নেয়। আর স্কুলে রান্না করা খাবার সবাই মিলে খায়।
এই মাসের ২৩ তারিখে এবারের বনভোজন অনুষ্ঠিত হয়। আমরা সব বন্ধুরা এতে অংশ নিই। সবাই টাকাও জমা দিয়েছিলাম একসঙ্গে।
এবার বনভোজনে আমি স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে কাজ করেছি। পিকনিকের আগের দিন সবাই মিলে মাঠ আর মঞ্চ সাজিয়েছি। স্কুলের ফটকের পাশে তৈরি করা হয় মূল মঞ্চ। যেখানে হয় আমাদের অনুষ্ঠান।
অংশগ্রহণকারী সবাইকে প্রবেশের জন্য টোকেন দেওয়া হয়েছিল। টোকেন ছাড়া কেউ ঢুকতে পারেনি।
বনভোজনের দিন আমি সকাল সাড়ে ৯টার দিকে পৌঁছাই আর আমার বন্ধুরা ১০টার দিকে আসে। দিনভর আনন্দের পাশাপাশি সবাই একসঙ্গে অনেক ছবি তুলেছি।
তারপর আমরা চেয়ারে বসে অনুষ্ঠান উপভোগ করেছি। দুপুর ২টার দিকে শুরু করা হয় খাওয়ার আয়োজন। সবাইকে ক্লাসে বসিয়ে প্যাকেট খাবার দেওয়া হয়। খাবারগুলো স্কুলেই রান্না করা হয়েছিল।
বিকেলে শুরু হয় অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্ব। এ সময় টোকেনের নম্বর থেকে নাম তোলা হয় আর যাদের নাম উঠে আসে তারা পুরস্কার পায়। মোট ৪০টি পুরস্কার দেওয়া হয়েছিল।
প্রতিবেদকের বয়স: ১৫। জেলা: টাঙ্গাইল।