মঙ্গলবার বিশ্ব শিশু দিবসে ঢাকার প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলের বল রুমে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়।
‘টাকার বিনিময়ে বন্ধকে শৈশব’ শিরোনামে সংবাদ লিখে পুরস্কার পায় পৃথা প্রণোদনা। তৃতীয় পুরস্কার হিসেবে পৃথা ১৫ হাজার টাকা, সনদ ও ক্রেস্ট পেয়েছে।
অনুভূতি প্রকাশ করে পৃথা হ্যালোকে বলে,“এর আগেও মনোনীত হয়েছি। এবার পুরস্কার পেয়েছি। আমার অসাধারণ লাগছে, ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না।”
পৃথা প্রণোদনা ‘মীনা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড, ২০১৬’-তেও প্রতিবেদনের একটি বিভাগে মনোনয়ন পায়।
‘বাল্যবিয়ে; একজন কল্যাণীর গল্প’ শিরোনামে সংবাদ লিখে ভিজুয়াল মিডিয়া বিভাগে পুরস্কার পায় পম্পা সরকার। দ্বিতীয় পুরস্কার হিসেবে পম্পা ২৫ হাজার টাকা, সনদ ও ক্রেস্ট পেয়েছে।
অনুভূতি প্রকাশ করে পম্পা হ্যালোকে বলে, “প্রথম বারের মতো পুরস্কার পেয়ে আমি ভীষণ খুশি। ধন্যবাদ হ্যালো পরিবারকে।
এছাড়া ‘শিশুদের যুদ্ধের হাতিয়ার আর নয়’ শিরোনামে প্রতিবেদন লিখে পুরস্কার পায় বগুড়ার ফাহিম আহমেদ রিয়াদ। প্রথম পুরস্কার হিসেবে রিয়াদ ৫০ হাজার টাকা, সনদ ও ক্রেস্ট পেয়েছে।
এ বছর মীনা অ্যাওয়ারর্ডের জন্য হ্যালোর পাঁচ জন শিশু সাংবাদিক মনোনীত হয়। ভিজুয়াল মিডিয়া বিভাগে (অনূর্ধ্ব ১৮) ‘সার্কাস দলে ঝুঁকিপূর্ণ শিশুশ্রম’ শিরোনামের প্রতিবেদনের জন্য শাকিলুর রহমান, প্রিন্ট ও অনলাইন বিভাগে (অনূর্ধ্ব ১৮) ‘আমরা বলি মুক্তিযুদ্ধ করতে চাই’ প্রতিবেদনের জন্য আজমল তানজীম সাকির এবং ‘খেলাহীন শৈশব’ শিরোনামের প্রতিবেদনের জন্য শিলা আক্তার মৌ মনোনীত হয়।
প্রতি বছরের মতো এবারও ইউনিসেফ শিশু বিষয়ক সৃজনশীল কাজ ও সংবাদকে উৎসাহ দিতে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে শিশু ও বড়দের এই পুরস্কার দিয়েছে।