Published: 2022-05-02 13:30:04.0 BdST Updated: 2022-05-02 13:55:07.0 BdST
ঈদের চাঁদ দেখা গেলেই রাত পর্যন্ত আমরা বাড়িতে সব ভাইবোন মিলে মেহেদি লাগাই। নানান আল্পনা করার পাশাপাশি কেউ আবার ঈদ মোবারকও লিখি।
তবে এবার একটি জিনিস আমাকে বেশ ভাবিয়েছে। সেটা হলো যে শিশুরা পথেই থাকে, যার কোনো ঠিকানা নেই তার ঈদ আনন্দটা কেমন হয়?
এই শিশুদের নানা ধরনের কাজ করতে দেখি। কেউ প্লাস্টিক, স্টিল কুড়িয়ে বিক্রি করে, কেউ আবার পানি বিক্রি করে। নানা ধরনের কাজই করে শুধুমাত্র জীবনের তাগিদে। এই নরম হাতে কেউ কেউ করছে ঝুঁকিপূর্ণ কাজও।
তাদের মাঝেও ঈদের আনন্দ ছড়িয়ে দেওয়া উচিত। এই ছোট্ট হাত ছুঁয়ে যাক মেহেদির রঙ। অনেক সামাজিক সংগঠন দেখেছি এই শিশুদের মেহেদি দিয়ে দিচ্ছে। আমি তাদেরকে সাধুবাদ জানাই। আমাদের মতোই ওদের আনন্দ করার সুযোগ দিলে প্রশান্তি বয়ে আসবে। ঈদ সবার জন্য, সবাইকে নিয়ে।
বন্যায় ভাসছে সুনামগঞ্জ
সুনামগঞ্জে পাহাড়ি ঢল ও টানা বর্ষণে সুরমা নদীর পানি বিপৎসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন।
ধান কুড়িয়ে আয়
বৈশাখ ও জৈষ্ঠ্য মাসে হাওরের মাঠে পড়ে থাকা ধান কুড়িয়ে আয় করে অনেক শিশু।
সিলেটে বন্যায় বিপর্যস্ত শিশুরা
পাহাড়ি ঢল আর টানা বৃষ্টিতে সিলেটে বন্যায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে শিশুরা।