অন্যরা যখন বিছানায় ঘুমায়, তখন সেই ঘুমকে নিরাপদ রাখতে রাতভর প্রহরায় ব্যস্ত থাকেন নৈশ প্রহরীরা।
Published : 29 Sep 2020, 11:28 AM
গভীর রাত, বৃষ্টি ঝরছে অঝোরে! এমন বর্ষার ভেতরও গলির এপাশ থেকে ওপাশে ছাতা মাথায় পায়চারি করতে দেখা গেলো ছিপছিপে শরীরের মাঝ বয়সী একজন ব্যক্তিকে। তিনি নৈশ নিরাপত্তা কর্মি মো. ওয়াহিদ।
ঝড় হোক বা বৃষ্টি, পুরো মাস এভাবে রাতজেগে পাহারা দিয়ে মেলে মাত্র ছয় হাজার টাকা! চার ছেলেমেয়ে ও স্ত্রীকে নিয়ে মিরপুর এগারো নম্বর বস্তিতে বসবাস করেন তিনি। সংসারের খরচ ও ছেলেমেয়ের লেখাপড়ার যোগাতে হিমশিম খেতে হয় তাকে।
ঝুমঝুম বৃষ্টিতেই মো. ওয়াহিদের সাথে কথা হলো হ্যালোর।
তিনি বলেন, “ছয় হাজার টাহায় কী আর হয়! দিনে আবার দুপুরের পড়ে বাইরে কাম করি। এই ভাবে কাম করা অনেক কষ্ট। কিন্তু তারপরও করা লাগে।“
এই কাজে নেই তার কোনো ছুটি নেই। জীবনের ঝুঁকি নিয়েই একা একা পাহারা দিতে হয়। কিন্তু বিনিময়ে তারা যা অর্থ পান, তা জীবিকার চাহিদা মেটানোর জন্য খুবই কম।
তুমি কি জান, সপ্তাহে সাত দিন ২৪ ঘণ্টা হ্যালো শুধুই শিশুদের কথা বলে? বয়স যদি ১৮’র কম হয়, তাহলে তুমিও হতে পার শিশু সাংবাদিক! তাহলে আর কী, নিজের তৈরি প্রতিবেদন, ভিডিও প্রতিবেদন, ভ্রমণকাহিনী, জীবনের স্মরণীয় ঘটনা, আঁকা ও তোলা ছবি, বুক বা সিনেমা রিভিউ পাঠাতে পার আমাদের কাছে। লিখতে পার প্রিয় সাহিত্যিক ও ব্যক্তিত্বকে নিয়েও। এমনকি নিজের কথা লিখতেও নেই কোনো মানা। লেখা ও ভিডিও পাঠানোর ঠিকানা [email protected]। সঙ্গে নিজের নাম, ফোন নম্বর, জেলার নাম ও ছবি দিতে ভুলবে না কিন্তু। তবে তার আগে রেজিস্ট্রেশন করতে ক্লিক করো reg.hello.bdnews24.com |