বাউল সাধু দেওয়ান আজমত শাহ প্রতি বছরের মতো এবারও এসেছেন লালন সাঁইজির চরণ ছুঁতে।
Published : 19 Oct 2014, 11:52 AM
তার মতে লালনের আদর্শ মানলেই জীবাত্মার সাথে পরমাত্মার মিলন ঘটানো যায়। এছাড়া আর কোন পথ নেই।
তাই তো তিনি সাধুর চরণ ধূলি পেতে গেয়ে চলেছিলেন,'কবে সাধুর চরণ ধুলি মোর লাগবে গায়।'
কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার ছেঁউড়িয়ায় শুরু হয়েছে ৫ দিনব্যাপী লালন মেলা।
বৃহস্পতিবার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছে বাউল সম্রাট ফকির লালন শাহের এই স্মরণোৎসব।
জানা যায়, বাংলা সাল ১২৯৭ এর পহেলা কার্তিক ইংরেজি ১৮৯০ খ্রিস্টাব্দের ১৬ অক্টোবর এই আধ্যাত্মিক বাউল সাধক লালন শাহ মারা যান।
প্রতি বছর তার তিরোধান দিবস উপলক্ষে সাঁইজির এইআখড়াবাড়ি লালন ভক্ত, সাধু-গুরু, শিষ্যদের মিলন মেলা হয়ে উঠে।
লালন একাডেমীর সদস্য আব্দুর রাজ্জাক বাচ্চু জানান, এই উৎসবকে ঘিরে প্রতি বছর জন মানবহীন সাঁইজির এই আখড়াবাড়ি ভক্তদের ভিড়ে মুখরিত হয়ে উঠে।