স্কুল কলেজের সহপাঠী ও বন্ধুরা সোচ্চার হলে বাল্যবিয়ে ঠেকানো যায়।
Published : 07 May 2023, 06:57 PM
আমাদের সমাজে মেয়ে শিশুরাই সবচেয়ে বেশি বাল্যবিয়ের শিকার হয়ে থাকে।
বাল্যবিয়ের ক্ষেত্রে দেখা যায় সমাজ ও পরিবারের দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা তা বন্ধের উদ্যোগ নেয় না। উল্টো তারা বিয়ে সংঘটিত করতে সহযোগিতা করেন।
সমাজ ও পরিবারের বড়রা যখন বাল্যবিয়ের ব্যাপারে চুপ থাকেন, তখন বাল্যবিয়ের শিকার হতে যাওয়া শিশুর সহপাঠী ও বন্ধুরা ইচ্ছে করলে এগিয়ে আসতে পারে।
এক্ষেত্রে বন্ধুদের করণীয় কী হবে? এই অবস্থায় বন্ধুরা তাদের বন্ধুর বাল্যবিয়ের খবরটি স্থানীয় জনপ্রতিনিধি বা স্থানীয় প্রশাসনকে জানাতে পারে।
স্থানীয় জনপ্রতিনিধি বা প্রশাসনের কাছে পৌঁছাতে না পারলে, শিশু হেল্পলাইন পরিসেবা নম্বর '১০৯৮' বা জাতীয় জরুরি পরিসেবা নম্বর '৯৯৯' এ অভিযোগ জানাতে পারে।
স্কুল কলেজের সহপাঠী ও বন্ধুরা সোচ্চার হলে বাল্যবিয়ে ঠেকানো যায়।
কোনো সহপাঠী ক্লাসে বেশিদিন অনুপস্থিত থাকলে, তার খোঁজখবর নেওয়ার চেষ্টা করতে হবে। এক্ষেত্রে বাল্যবিয়ের বিষয় জড়িত থাকলে, সহপাঠীরা শিক্ষকদের সঙ্গেও বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করতে পারে।
প্রতিবেদকের বয়স: ১৭। জেলা: ঢাকা।