‘আমি যেমন বড়দের কাছ থেকে সেলামি নিই আবার তেমনই ছোটদেরও সেলামি দেই।’
Published : 10 Apr 2024, 04:32 PM
আমি ঈদের দিন খুব ভোরেই ঘুম থেকে উঠি। এবারও তার ব্যতিক্রম হবে না।
ঘুম থেকে উঠে প্রার্থনা সেরে আমার বন্ধু বান্ধব, ভাই বোন, স্বজন ও প্রতিবেশীদের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেই চলে যাব মার সঙ্গে রান্না ঘরে। তার কাজে সাহায্য করব। আব্বুকে ঈদগাহে যাওয়ার জন্য তৈরি হতেও কিছুটা সাহায্য করতে হবে।
এরপর মায়ের রান্না শেষ হলে আব্বু নামাজ থেকে এলে পরিবারের সবাই মিলে সেমাই খাব। সবাই একসঙ্গে বসে খাওয়ার যে কী আনন্দ তা লিখে প্রকাশ করা যাবে না। ও হ্যাঁ! প্রতিবেশীদের বাসাতেও খাবার পাঠাতে হবে। সেখানেও আমি যাব।
ঈদের অন্যতম আনন্দ হলো নতুন জামা পরে বড়দের থেকে ঈদ সেলামি নেওয়া। আমি যেমন বড়দের কাছ থেকে সেলামি নিই আবার তেমনই ছোটদেরও সেলামি দেই।
ঈদে সেলামি দেওয়ার জন্য আমি কিছু টাকা জমিয়ে রেখেছিলাম। সেই টাকা সেলামি হিসেবে ভাগ করে দেব।
বিকেল বেলা সব চাচাতো ভাই বোনেরা মিলে বাড়িতেই একটু আড্ডা দেব। বাইরে ঘুরতে যাব ঈদের পরের দিন।
আব্বু অনেকগুলো মেহেদি এনে দিয়েছেন। চাঁদ রাতে মেহেদি দিয়ে হাত রাঙাব। প্রতিবেশী শিশুদের হাতেও মেহেদি পরিয়ে দেব।
প্রতিবেদকের বয়স: ১৭। জেলা: কুড়িগ্রাম।