তবে সে কোনো পেশাদার সাংবাদিক নয়। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের এক প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, গত বছর জর্জ ফ্লয়েড হত্যার ভিডিও ধারণ করেছিল পথচারী কিশোরী ডারনেলা ফ্রেজিয়ার। এই ভিডিওর জন্য তাকে ‘বিশেষ’ বিভাগে পুরস্কৃত করা হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের সাংবাদিকতায় সবচেয়ে সম্মানজনক পুরস্কার পুলিৎজার। ১৯১৭ সাল থেকে সাংবাদিক এবং সংবাদ মাধ্যমকে এই পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে। শুক্রবার এই পুরস্কার ঘোষণা করা হয়।
পুলিৎজার পর্ষদ জানিয়েছে, সত্য ও ন্যায়ের পথে সাংবাদিকদের যে অভিযান তাতে নাগরিকদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা উজ্জ্বল হয়েছে ডারনেলার কাজের মাধ্যমে।
যুক্তরাষ্ট্রের পুলিশ ব্যবস্থায় বর্ণ বৈষম্য নিয়ে কাজ করায় পুলিৎজার পুরস্কার পেয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স, দ্য মিনিয়াপলিস স্টার ট্রিবিউন ও দ্য আটলান্টিক। এছাড়া কোভিড-১৯ মহামারি নিয়ে ধারাবাহিক সংবাদ প্রচারের জন্য জনসেবা সাংবাদিকতার সম্মান দেওয়া হয়েছে নিউইয়র্ক টাইমসকে।
গত বছরের মে মাসে নিরস্ত্র ফ্লয়েডকে গ্রেপ্তারের পর একজন পুলিশ কর্মকর্তা হাঁটু দিয়ে তার গলা চেপে ধরলে শ্বাস আটকে মারা যান তিনি।
এক খাবারের দোকানের কর্মচারী ৯১১ এ কল করে অভিযোগ করেন, এক ক্রেতা সিগারেট কেনার পর ২০ ডলারের জাল নোট দিয়েছে। পুলিশ এসে ওই অভিযোগে ৪৬ বছর বয়সী জর্জ ফ্লয়েডকে গ্রেপ্তার করে। ফ্লয়েড মিনিয়াপোলিস অঙ্গরাজ্যের একটি রেস্তোরাঁয় নিরাপত্তা কর্মী হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন।