কেউবা নিজের প্রতিভা সবার সামনে তুলে ধরছে, কেউবা নিছক আনন্দ দিতে কিংবা শিক্ষামূলক ভিডিও তৈরি করছে।
কন্টেন্ট প্রস্তুতকারীরা বলছেন এর পেছনে রয়েছে ইউটিউব থেকে আসা আয় এবং একই সঙ্গে খ্যাতি। অনেকেই এই শখকে পেশায় পরিণত করতে আগ্রহী।
শহিদুল ইসলাম নামে একজন তরুণ ইউটিবার হ্যালোকে বলেন, “যেহেতু আমি ঘুরতে যাচ্ছি, সেই জায়গা সম্পর্কে সকল তথ্য জানছি তাই সেটা আমি ইউটিউবে আপলোড দিতেই পারি। তাছাড়া ছবি এবং ভিডিও ঘুরতে গেলে এমনিতেই করা হয় আর সেইগুলা যদি ইউটিউবে আপলোড দেই তাহলে সবাই সেটা জানবে এবং আমারও সংরক্ষণে থাকবে। এই উদ্দেশ্যেই আমি ইউটিউব চ্যানেলটি খুলেছিলাম। এরপর যখন দেখলাম আমার সাবস্ক্রাইবার বাড়ছে, তখন সে সেটা নিয়ে আরও স্বপ্ন দেখা শুরু করলাম।“
সাইমন পাটোয়ারী নামে দশম শ্রেণিতে পড়ুয়া এক শিক্ষার্থী হ্যালোকে বলে, “আমার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা হলো আমি বাংলাদেশের সব জায়গার খাবার রিভিউ করা শেষে বিদেশে যেয়েও কন্টেন্ট বানাবো।
“আমি সারা বিশ্বের সেরা ১০ জন ফুড রিভিউআরের মধ্যে একজন হতে চাই। দেখা যাক কত দূর যেতে পারি।"
অন্যান্য পেশার মতো এখানেও রয়েছে ব্যাপক প্রতিযোগিতা। নিজের কনটেন্টকে অন্যদের চেয়ে আলাদা করতে প্রতিনিয়ত সৃজনশীল কাজ করে যেতে হয় ইউটিউবারদের। ২০০৫ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশে ইউটিউব যাত্রা শুরু করলেও এর জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পায় ধীরে ধীরে। তবে বর্তমানে এর জনপ্রিয়তা আকাশ ছোঁয়া।