আনুমানিক ১৮৬০ সালে বাবু শম্ভু চন্দ্র চৌধুরীর জমিদারি শাসনামলে নির্মিত হয় এটি। শম্ভু সরোবর মূলত একটি বড় দীঘি। এর পাশে রয়েছে একটি বিশাল বৃক্ষ উদ্যান।
এখানে শিশুদের খেলাধুলা করতে দেখা যায়। অনেকেই উদ্যানে প্রাণ ভরে নিঃশ্বাস নিতে আসেন।
তবে ২০০৬ সালে কালীগঞ্জ উপজেলার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হামিদুল হক খান পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে এর উদ্বোধন করলেও সে অনুযায়ী কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।
সরোবরের পানিতে প্লাস্টিকের বোতল, আবর্জনা ভাসতে দেখা যায়। অথচ সঠিক রক্ষণাবেক্ষণ করলে এটি হতে দর্শনীয় স্থান।
তবুও অনেকেই ঘুরতে আসেন। ঘুরতে আসা এক কিশোরের সঙ্গে কথা হয় আমার। তার নাম মেরাজ হোসাইন। বাড়ি লালমনিরহাটেই। সে বলে, এখানকার সরোবরের পানির রঙ সবুজ যেটা অন্য কোথাও দেখা যায় না। শিশুদের বিনোদনের জন্য এখানে অনেক কিছু করা যেতে পারে।
ওয়াহিদ আহমেদ হৃদয় নামের এক দর্শনার্থীর সঙ্গেও কথা হয় আমার। তিনি বলেন, লোকমুখে শুনেছি জায়গাটা অনেক সুন্দর তাই দেখতে এসেছি। এসে মনে হয়েছে জায়গাটির রক্ষণাবেক্ষণ সেভাবে করা হয় না।