কথিত আছে রাজা বিজয় সিংহ তার মাকে খুশি করতে দিঘিটি খনন করেছিলেন। এটি নিয়ে অনেক গল্প প্রচলিত আছে মানুষের মুখে মুখে।
কথিত আছে, এই দিঘিতে এক সময় সোনা-রুপার থালা ভেসে উঠত। একবার এক ভিখারিনী তা চুরি করায়, থালা ভেসে ওঠা বন্ধ হয়ে যায়। এছাড়াও এখানে আশি থেকে একশ কেজি ওজনের মাছ পাওয়া যেত বলেও জানা যায়। দিঘিটি কখনোই সম্পূর্ণভাবে সেচে ফেলা সম্ভব হয়নি। এ নিয়েও আছে নানা গল্প।
বিভিন্ন জায়গা থেকে মানুষ এখানে ঘুরতে আসে। মহামারির আগে ছুটির দিনে প্রচুর লোকসমাগম হতো এখানে।
সানিয়া মনিবা নামের এক দর্শনার্থী সাথে কথা হয় হ্যালোর। তিনি বলেন, “একটু স্বস্তির জন্য এখানে আসা।”
ঘুরতে আসা আরেক নারী ফাহমিদা ইয়ারমিন বলেন, “ঘোরার জন্য, মানুষের প্রশান্তির জন্য, নিজেদের একঘেঁয়েমি থেকে মুক্তি দেওয়ার জন্য এর চেয়ে ভালো জায়গা আর হয় না।”
সরকারি তথ্য মতে জানা গেছে প্রচুর মানুষের চলাচলে দিঘির পাড় এবং গাছগুলোর ক্ষতি হচ্ছে।
[এই প্রতিবেদনটি করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বৃদ্ধির আগে তৈরি]