কারো যদি একটি আলাদা ঘর না থাকে সে ক্ষেত্রে বাড়ির একটি কর্নারে তিনি থাকতে পারেন। তার এক মিটারের মধ্যে অন্য কারো আসা যাবে না। একজন ব্যক্তি নির্দিষ্ট দূরত্বে থেকে তার দেখাশোনা করতে পারবেন। সেবাপ্রদানকারী ব্যক্তি বারবার বদলানো যাবে না, পরিবারের যেকোনো একজন সদস্যই তার খেয়াল রাখবেন। সেবাপ্রদানকারী ব্যাক্তি অবশ্যই মাস্ক পরে এবং এক মিটার দূরত্ব বজায় রেখে খাবার দিবেন এবং খাবার এর সাবান দিয়ে প্লেটটি ভালোভাবে পরিষ্কার করতে হবে।
হোম কোয়ারেন্টিনে থাকা ব্যক্তি কী কী করতে পারেন তা নিয়ে কথা হয় আইইসিডিআর এর উপদেষ্টা মোস্তাক আহমেদের সঙ্গে।
তিনি বলেন, “ঘরের ভেতরে থেকে যেসব কাজ করা যায় তার সবই তিনি করতে পারবেন। ব্যায়াম করে, গান শুনে সময় কাটাতে পারেন।”
কোয়ারেন্টিনে থাকা কোনো ব্যক্তির সাথে কোনো অতিথিকে দেখা না করার পরামর্শ দেন তিনি।
জানান, বেশি অসুস্থ হলে সাথে সাথে আইইডিসিআর এর হট লাইনে ফোন করতে হবে। সারাদেশে আইইডিসিআর এর কেন্দ্র আছে। তারা বাসায় এসে বা হাসপাতালে গিয়ে নমুনা সংগ্রহ করবেন।
তবে মৃদু লক্ষণ থাকলে বাসায় থেকেই আক্রান্ত ব্যক্তি চিকিৎসা নিতে পারবেন। আর করোনা পজেটিভ হলে তাকে আইসোলেশনে রেখে চিকিৎসা দেওয়া হবে। কেউ করোনা নেগেটিভ হওয়ার সাথে সাথে তাকে বাসায় পাঠিয়ে দেওয়া হবে।