এর বর্তমান আয়তন প্রায় ৪০ বিঘা। নুহাশ পল্লীর প্রতিটি স্থাপনায় মিশে আছে গল্পের জাদুকর হুমায়ূন আহমেদের স্পর্শ এবং ভালোবাসা। বিভিন্ন নাটক, সিনেমার শুটিংয়ের পাশাপাশি নুহাশ পল্লীতেই হুমায়ূন আহমেদ তার জীবনের অনেকটা সময় কাটিয়েছেন।
নুহাশ পল্লীতে প্রবেশের পরই দৃষ্টিনন্দন সবুজ প্রান্তর দেখে চোখ জুড়িয়ে যাবে। তারপর এক এক করে চোখে পড়বে ‘মা ও শিশু’ নামক ভাস্কর্য, মাথার খুলির ভাস্কর্য আর এর পাশেই তৈরি করা হয়েছে আঁকাবাঁকা সুইমিং পুল। আরও আছে হুমায়ূন আহমেদের কটেজ, ‘বৃষ্টিবিলাস’। ভুতবিলাস নামক আরো একটি ভবন রয়েছে। এছাড়া কনক্রিট দিয়ে তৈরি করা হয়েছে মৎস্য কন্যা, রাক্ষস ও ডাইনোসারের মূর্তি। নুহাশ পল্লীর সর্ব উত্তরে রয়েছে লীলাবতী দিঘি আর দিঘির মাঝখানে তৈরি করা হয়েছে কৃত্রিম দ্বীপ যা একটি কাঠের সেতুর সাথে যুক্ত। সবুজ ঘেরা এই নুহাশ পল্লীতে রয়েছে একটি ঔষধি গাছের বাগান। এছাড়াও প্রায় তিনশ প্রজাতির বিভিন্ন গাছ আর প্রিয় লেখক হুমায়ূন আহমেদের সমাধি।