ঠিক এমনি করেই শুরু হয় নানান প্রতিষ্ঠানের বিতর্ক অনুষ্ঠান। সেখানে জাতীয় সংসদের মতো করেই ছায়া সংসদ তৈরি করে লেখাপড়ার পাশাপাশি বিতর্কের মাধ্যমে শিশুদের নেতৃত্ব ও বাকপটুতার শিক্ষা দেওয়া হয়। এর সঙ্গে শাণিত হয় তাদের জ্ঞান, সমৃদ্ধ হয় তথ্যভাণ্ডার। সেখানে স্পিকার, জুরি, পক্ষ-বিপক্ষ সবাই থাকেন। প্রায় প্রতিটি শিক্ষাঙ্গনে এই সহশিক্ষাটি চালু আছে।
আজকাল শহরাঞ্চল থেকে শুরু করে সব জায়গাতেই বিতর্ক জনপ্রিয় হচ্ছে শিক্ষার্থীদের কাছে। প্রতিটি স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে বিতর্ক ক্লাব ও সংগঠন।
তাছাড়া একটি শুদ্ধ সহশিক্ষা হিসেবে অভিভাবক ও শিক্ষকদেরও পছন্দ বিতর্ক।
বিতর্কেরও কিছু প্রকার ভেদ আছে। তার মধ্যে সনাতনী বিতর্ক, সংসদীয় বিতর্ক, বারোয়ারী বিতর্ক উল্লেখযোগ্য।
সনাতনী বিতর্কের ক্ষেত্রে মূলত বিতর্কের কলাকৌশল দলীয় ভাবে পরিচালিত হয়।
সনাতনীর মতো দলীয়ভাবেই সংসদীয় বিতর্কের ক্ষেত্রে যুগপোযোগী একটি ধারা অনুসরণ করে ব্রিটিশ সংসদের অনুসরণ করা হয় এবং বারোয়ারীর ক্ষেত্রে একটি বিষয়ের উপর বিতর্কের বিষয় নির্দিষ্ট করা হয়।