১৫ সাংবাদিক পেলেন 'মীনা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ডস'

শিশুদের অধিকার বিষয়ক কাজের স্বীকৃতি দিতে এবছর ১৫ জন সাংবাদিককে পুরস্কৃত করেছে জাতিসংঘ শিশু তহবিল- ইউনিসেফ।

সোমবার রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে বসে মীনা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ডসের ১৮ তম আসর। এই আয়োজনে ১২ ক্যাটাগরিতে এই গণমাধ্যমকর্মীদের পুরস্কার দেওয়া হয়।

বড়দের পাশাপাশি তিন জন শিশু সাংবাদিককেও পুরস্কৃত করা হয়েছে।

অনুষ্ঠানের এই পর্বটি সঞ্চালনা করে হ্যালো ডট বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের শিশু সাংবাদিক কে. এম. ইফতেশাম ইসলাম ও আনিকা আকরাম অর্পি।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।

মীনা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ডস বিজয়ীদের শুভেচ্ছা জানিয়ে তিনি বলেন, "শিশুদের প্রয়োজনগুলো সবার সামনে তুলে ধরার ক্ষেত্রে গণমাধ্যমের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।"

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন শিক্ষাবিদ ড. জাফর ইকবাল, ডেইলি স্টার সম্পাদক মাহফুজ আনাম, বিটিভির মহাপরিচালক ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম, ঢাকা ট্রিবিউনের নির্বাহী সম্পাদক রিয়াজ আহমেদ ও চলচ্চিত্র নির্মাতা শামীম আখতার।

এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ইউনিসেফের জাতীয় শুভেচ্ছাদূত বিদ্যা সিনহা মীম ও ইউনিসেফের ইয়ুথ অ্যাডভোকেট রাবা খান।

অনুষ্ঠানের শুরুতে বাংলাদেশে ইউনিসেফের প্রতিনিধি শেলডট ইয়েট বলেন, "মীনা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ডসের মাধ্যমে বিজয়ীদের সম্মান জানানোর এই সুবর্ণক্ষণে আমরা শিশুদের কথাগুলো শোনার, তাদের স্বপ্ন পূরণের সুযোগ করে দেওয়ার এবং তাদের অধিকারগুলো নিশ্চিত করার আমাদের যে অঙ্গীকার রয়েছে তা পুনর্ব্যক্ত করছি।"

এবার মীনা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ডসের বিচারক ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক গীতি আরা নাসরিন, সহযোগী অধ্যাপক কাজলী শেহরীন ইসলাম, এএফপির ব্যুরো চিফ শফিকুল আলম, রয়টার্স বাংলাদেশের সাবেক ব্যুরো চিফ সিরাজুল ইসলাম কাদির, রয়টার্স বাংলাদেশের ব্যুরো চিফ রুমা পাল, রয়টার্স বাংলাদেশের মাল্টিমিডিয়া জার্নালিস্ট রফিকুর রহমান, আলোকচিত্রী নাসির আলী মামুন, আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দ্য ঢাকার আলোকচিত্রী ও প্রশিক্ষক আবির আবদুল্লাহ এবং আলোকচিত্রী জান্নাতুল মাওয়া।

প্রতিবেদকের বয়স: ১০। জেলা: ঢাকা।