শখের বসে ছোটবেলা থেকেই আঁকাআঁকি করে নন্দিতা। চিত্রশিল্পী বাবার কাছেই তার হাতেখড়ি। বাবার চিত্রাঙ্কন দেখে নিজে নিজে রপ্ত করেছে।
বিভিন্ন পশুপাখি, প্রাকৃতিক দৃশ্য ও মানুষের ছবি আঁকতে তার বেশি ভালো লাগে।
নন্দিতা হ্যালোকে বলে, “আমার ছবি আঁকা শুরু হয়েছিল সাড়ে চার বছর বয়স থেকেই।
“আমার বাবা আমার স্কুলের অঙ্কনের শিক্ষক ছিলেন। বাবার কাছেই আমার শেখা আর বাকিটা আমার নিজের চেষ্টায়। আমি উপজেলা ও জেলা পর্যায়ে পুরস্কার পেয়েছিলাম এবার বিভাগীয় পুরস্কার পেলাম।”
নন্দিতা রায় কুড়িগ্রামের রাজারহাট সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী।
তার এই অর্জনে মা বাবাসহ খুশি স্কুল শিক্ষকরাও। তাকে এগিয়ে যেতে উৎসাহ দিচ্ছে সবাই।
শুরুটা শখের বসে হলেও নন্দিতা এখন স্বপ্ন দেখছে বড় হয়ে বিখ্যাত চিত্রশিল্পী হয়ে উঠার।
নন্দিতা বলে, “আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা বিভাগে পড়তে চাই এবং নামকরা চিত্রশিল্পী হতে চাই।”