হাফিজুল ইসলাম নামের ওই শিশু দিনাজপুরের বীরগঞ্জ উপজেলার শতগ্রাম ইউনিয়নের পশ্চিম রাঙ্গালীপাড়ার বাসিন্দা।
সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত দোকানে বসে চিপস, বিস্কুট, পান-সুপাড়ি বিক্রি করে সে।
এলাকার অনেকেই এখন তার দোকানের ক্রেতা। অল্প সময়ের মধ্যে ভালো বিক্রিও করেছে বলে জানায় ও।
হাফিজুল ইসলাম হ্যালোকে বলে, “স্কুল তো অনেক দিন ধরে বন্ধ এজন্য বাড়িত বইয়্যা আছি। তাই ভাবলাম নিজের জমানো টাকা দিয়ে দোহান দেই। রাস্তার পাশে হওয়ায় ভালো চলে।”
ছেলের এই দোকানকে আরও বড় করে দেওয়ার ইচ্ছা পরিবারের।
হাফিজুল ইসলামের মা হ্যালোকে বলেন, “হাফিজুল ওর জমানো পাঁচশ টাকা দিয়ে মালামাল কিনে দোকান দেওয়া শুরু করে। পরে যখন দেখতেছি ওর লাভ অইতাছে তখন ওর বাপ চিন্তা করতেছে টিন দিয়ে পাঁচ থেকে ছয় হাজার টাকার মধ্যে দোকানটা বড় কইরা দিব।”