চানাচুর, মুড়ি, কাঁচা মরিচ, পেঁয়াজসহ বিভিন্ন রকমের মসলা দিয়ে মুড়ি মাখিয়ে বিক্রি করেন তিনি।
ক্রেতাদের মাঝে তার ঝালমুড়ির বেশ সুনাম রয়েছে। তাতেও দৈন্যতা কাটছে না তার।
এ সময়ে ঝালমুড়ি বিক্রি একেবারে কমে গেছে বলে জানলেন তিনি।
কান্না জড়িত কণ্ঠে হ্যালোকে বলেন, "ঠিক মতো ঝালমুড়ি বিক্রি না হওয়াতে মাঝেমধ্যে না খেয়েও থাকতে হয়।"
তার আদি নিবাস দিনাজপুরের বালুবাড়িতে। স্ত্রী ও তিন ছেলে-মেয়ের সংসারের অর্থের জোগান দিতে না পেরে কলকাতায় চলে যান। সেখানেও কোনো কর্মসংস্থান না হওয়ায় ফিরে আসেন দেশে। এক যুগ ধরে ঠাকুরগাঁও এর পীরগঞ্জ উপজেলায় ফেরী করে ঝালমুড়ি বিক্রি করছেন তিনি।