ভিডিও বার্তার মাধ্যমে ঈদ নিয়ে তাদের পরিকল্পনা জানিয়েছে হ্যালোকে।
খুলনার মেয়ে তের বছর বয়সী তাসনুভা মেহজাবীন। সে মনে করে ঈদ মানেই শুধু কেনাকাটা করা, অনেক বেশি আয়োজন এরকম নয়; ঈদ মানে হচ্ছে আনন্দ আর সেটা হতে পারে অনেক ভাবেই।
সে হ্যালোকে বলে, “এবারের ঈদে আমাদের কামনা হবে যেন বিশ্ব এই মহামারি থেকে মুক্তি পায়, আমরা আবার স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যেতে পারি। ঘরে বসেই এবার ঈদটা পালন করার পরিকল্পনা করছি আমি।”
সিরাজগঞ্জের ছেলে পনের বছর বয়সী ফাহিম মুনতাসীর। সে হ্যালোকে বলে, “করোনা মহামারির এই সংকটের মধ্যেই অনেকে শপিং করতে গেছে। কিন্তু আমাদের মনে রাখতে হবে জীবন সবার আগে।”
স্বাস্থ্যবিধি মেনেই ঈদের নামাজ পড়বে বলে জানায় পনের বছর বয়সী রাইয়ান মীর।
সে হ্যালোকে বলে, “এবারের ঈদে আমরা জনসমাগম এড়িয়ে চলব। যখন নামাজ পড়তে যাব তখন স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলব। আমার পরিবারকে, জনসাধারণকে স্বাস্থবিধি সম্পর্কে সচেতন করব এবং আমি নিজে সচেতন হব।”
সাত বছর বয়সী মুস্তাকিম শেখ হ্যালোকে বলে, “ঈদের দিন ঘরে বসেই স্বজনদের খোঁজ খবর নিব।”
কুমিল্লায় পরিবারের সাথে বাসায়ই ঈদ উদযাপন করবে বলে জানায় সতের বছর বয়সী রাইহান কবির। সে হ্যালোকে বলে, “করোনার প্রকোপ না কমা পর্যন্ত আমরা কেউ বাইরে যাব না।”