চাওয়া হয়েছিল মায়ের সাথে কাটানো তার শৈশবের বর্ণনা।
হ্যালোকে মায়িদা বলে, “মায়ের সাথে সবচেয়ে মধুর সম্পর্কটি তৈরি হয় আমাদের ছোট বেলায়। ছোট বেলায় আম্মুর সাথে অনেক ঘুরতে যাওয়া হতো। খেলার সঙ্গীও ছিল আম্মু। এছাড়াও পুতুলের পোশাক বানিয়ে দেওয়া, মাটি দিয়ে অনেক ধরনের খেলনা বানিয়ে দিত আম্মু। বর্তমানে কর্মব্যস্ততার মাঝে ঠিক আগের মত ঘুরতে যাওয়া হয় না। তবুও ছুটির দিনে ঘুরতে যাই।"
সে আরও বলে, "আম্মুর সাথে গল্প করি, আম্মুকে নানা কাজে সাহায্য করি। এগুলো ছোট ছোট মুহুর্ত কিন্তু অনেক বিশেষ।”
মায়ের কথা বলতে গিয়ে মায়িদা বলে, “আমি যখন ক্লাস ফাইভে ছিলাম তখন আম্মুর বড় একটা দুর্ঘটনা হয়। তখন আম্মুকে ১৫ দিনের মত হাসপাতালে থাকতে হয়। আম্মু যখন মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছিল, ঠিক সে সময়েও আম্মু আমাদের কথা বলছিল। আমরা খেয়েছি কিনা, কেমন আছি? আসলে এটাই হলো মায়ের ভালোবাসা। যতই কষ্ট হোক না কেন তারা আমাদের কথাই ভেবে যায়।"
এই মহামারিতে তারা কী করছে জানতে চাইলে সে বলে, "করোনা পরিস্থিতির কারণে আম্মুর সাথে বেশি সময় কাটাতে পারছি। আম্মুর সাথে গল্প করছি, টিভি দেখছি, লুডু-দাবা খেলছি।"