ফেনীর আধুনিক ২৫০শয্যা জেলা সদর হাসপাতাল ঘুরে দেখা যায় হাসপাতালটিতে সবচেয়ে বেশী শিশু রোগীর সংখ্যা।
শীতের এই সময় সর্দি-জ্বর, কাশি, শ্বাসকষ্ট বা হাঁপানি, নাকের প্রদাহ, চোখ ওঠা, ডায়রিয়া, আমাশয়, নিউমোনিয়া, খুশকি, খোস-পাঁচড়া প্রভৃতি রোগের আশংকা বেশি দেখা যায় বলে জানান চিকিৎসকরা।
এক টানা চারদিন জ্বর থাকায় সাত বছর বয়সী মেয়েকে হাসপাতালে ভর্তি করিয়েছিলেন মো. মাসুম। তিনি হ্যালোকে বলেন, “বাচ্চার কাশি ও জ্বর ছিল। হাসপাতালে ভর্তি করানোর পর এখন ভালো আছে।”
দুই বছরের মেয়েকে ডায়রিয়ার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করিয়েছে সালেহা বেগম। তিনি হ্যালোকে বলেন, “হাসপাতালে ভর্তি করানোর পর এখন চিন্তা কমছে।”
নাতিকে ঠাণ্ডা জ্বরের জন্য হাসপাতালে ভর্তি করিয়েছিলেন নুরুল ইসলাম নামে এক বৃদ্ধ। তিনি হ্যালোকে বলেন, “রোগীর অবস্থা বর্তমানে ভালো আছে এবং আমরা হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে চলে যাচ্ছি।”
প্রতিনিয়তই শিশু ওয়ার্ডে রোগীর সংখ্যা বাড়ছে বলে জানান হাসপাতালটির শিশু ওয়ার্ড ইনচার্জ নিলুফা আক্তার। তিনি হ্যালোকে বলেন, “বিগত কয়েক মাসের তুলনায় গত দুই মাসে শীতজনিত কারণে অনেক রোগী এসেছে। তার মধ্যেই শিশুই চারশ।"