মাছ, পাখি, ডলফিনসহ নানা আকার এবং রঙের গ্যাস বেলুন হাতে নিয়ে প্রতিদিনই হেঁটে বেড়ায় এই গলি থেকে ওই গলি। তবে তা নিজের খেলার বা উড়ানোর জন্য নয়, বিক্রির জন্য।
আদাবরের বস্তিতে বসবাস করে তাহিরের বাবা-মাসহ আরও চার ভাইবোন। তাহিরের বক্তব্য অনুযায়ী জানা যায়, দরিদ্র বাবা দিন মজুরের কাজ করে। যা আয় হয়, তা দিয়ে সংসার টেনে নিয়ে যাওয়া অসম্ভব। এর মাঝে আবার মহামারিতে পড়েছে আরও বিপাকে। দীর্ঘদিন ধরে স্কুল বন্ধ। তাই, সংসারের হাল ধরতেই কাজে নামা তার।
তাহির বলে, “এখন করোনার জন্য আমি ব্যবসা করতাছি। বড় হয়ে তো আর বেলুন বেচুম না। আমি চাকরি করমু তো, তখন অনেক ট্যাহা ইনকাম করমু। এইগুলা বেচতে পারলে চারশ টাহা পামু।”