নদীপথে না পার হলে অনেক দূর ঘুরে আসতে সময় এবং টাকা বেশি লাগে বলে সবাই এ পথেই যাতায়াত করে বলে জানায় যাত্রীরা।
দশ বছরে বাড়েনি ভাড়া। যাওয়া-আসা দশ টাকা এখনো। সুমনা খাতুন নামের এক নারী জানালেন, প্রায়ই নৌকা দিয়ে পার হন তিনি।
তিনি বলেন, “এইখান দিয়া পার হইলে আমাদের ভালো। ব্রিজ অনেক দূরে। এদিন দিয়ে পার হইতে টাকাও কম লাগে।”
মোটর সাইকেল নিয়ে খেয়া পারাপার হন মোহাম্মদ ওমর ফারুক। তিনি হ্যালোকে বলেন, “এদিক দিয়ে পার হইলে সময় কম লাগে। টাকাও কম লাগে। তাই এদিক দিয়েই পার হই।”।
গোলাপের বাগান করে সাইফুল ইসলাম। তাই প্রতিদিনই ফুল নিয়ে বাজারে যেতে হয় তার। সে হ্যালোকে বলে, “এদিক দিয়ে পার হওয়া আমাদের জন্য সহজ।”
ফোর্ডনগর খেয়াঘাটের মাঝি মফিজ উদ্দিন। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত দুইপারের মানুষদের পারাপারেই সংসার চলে তার। মহামারির জন্য আয় আগের মতো হয় না বলে জানান তিনি।
তিনি হ্যালোকে বলেন, “সাত আট বছর ধরে নৌকা চালাই। এদিক দিয়া শর্টকাট হয় বইলাই মানুষ বেশি যাতায়াত করে। কিন্তু করোনায় এখন কম মানুষ যায়। আয় কম।”