দোকানে কাজ করতে করতেই কথা হয় তার সঙ্গে।
চার বছর ধরে এই দোকানে কাজ করছে সে। পরিবারের সাথে কেরানীগঞ্জে থাকে ও।
সকাল থেকে রাত অব্দি দোকানে থাকতে হয় তাকে।
রাব্বি হ্যালোকে বলে, “আমি সকাল সাড়ে নয়টা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত কাজ করি।”
পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ালেখার পর আর্থিক অভাব অনটনে তা আর হয়নি।
এখানে কাজ করেই পরিবারকে সাহায্য করছে রাব্বি। সে হ্যালোকে বলে, “এখানে কাজ করে সাড়ে চার হাজার টাকা পাই, তা পরিবারকে দেই সংসার চালানোর জন্য।”
চকলেট খেতে ইচ্ছে হলেই দোকান মালিক চকলেট খেতে দিতেন বলে জানায় রাব্বি। সে বলে, “আগে চকলেট খুব পছন্দ ছিল, এখন চকলেটেই অভক্তি।”