তবে রাজধানীর বাসাবো এলাকার বালুর মাঠে বিকেল হলেই দেখা যায় ঘুড়ির ওড়াওড়ি। মাঠে ছোট ছোট শিশুদেরই বেশি দেখা গেল ঘুড়ি ওড়াতে।
রিমন ও জাহিদ নামের দুই শিশুর সঙ্গে কথা হয় হ্যালোর। তারা বলে, “বিকালে ঘুড়ি উড়াই। ভালো লাগে।”
শুধু শিশুরা নয় বড়দেরও এই মাঠে ঘুড়ি ওড়াতে দেখা যায়। কথা হয় মাঠে ঘুড়ি ওড়াতে আসা আবুল হোসেন নামের এক ব্যক্তির সঙ্গে।
ছোটবেলায় ঘুড়ি ওড়ানোর স্মৃতিচারণ করে তিনি বলেন, “যেই রকম আমরা ছোট কালে অনেক সুন্দরভাবে যেই রকম ঘুড্ডি (ঘুড়ি) উড়াইতাম। অনেক ভালো লাগতো। মনে অনেক আনন্দ পাইতাম।”
ফিরোজ আহমেদ নামের এক ব্যক্তি চাকরির অবসরে মাঝেমধ্যেই আসেন ঘুড়ি ওড়াতে। হ্যালোকে তিনি বলেন, “এইটা তো শৈশব থেকে আমরা পাইছি। এখনকার যুগের ছেলেরা তো মোবাইল চালায়, মোবাইল ছাড়া কিচ্ছু বোঝে না। ওরা এইসব শৈশব পায় নাই। আর পাবেও না বলে মনে হয়।”