করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবের শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা থেকে বিনোদন- সবই অনলাইন নির্ভর হয়ে উঠেছে।
Published : 21 Jul 2020, 03:56 PM
এ নিয়ে কয়েক জন শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বলেছে হ্যালো।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের এক শিক্ষার্থী নোশিন আনজুম হ্যালোকে জানায় ঘরে বসে থাকতে থাকতে একঘেয়েমি লাগছে তার।
সেই একঘেয়েমি দূর করতে সারাদিন সে বাসায় বসে মোবাইলে গেইম খেলছে, অনলাইনে বন্ধু-বান্ধবদের সাথে গল্প-গুজব করছে, বিভিন্ন গল্প-উপন্যাসের বই ডাউনলোড করে পড়ছে। এছাড়া বাসায় বাবা-মাকে নানা কাজে সাহায্য করছে সে।
অপর দিকে সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী মায়েশা জান্নাত খান জানায় অনলাইনে নিয়মিত ক্লাস হচ্ছে। তাই অন্যদের মতো তাদের খুব বেশি একঘেয়েমি লাগছে না। স্কুলের অনলাইন ক্লাস আর হোমওয়ার্কের ব্যস্ততায় দিন কাটে। অবসর পেলে ছোট ভাইয়ের সাথে সময় কাটায় সে।
অনলাইন ক্লাস নিয়ে সন্তুষ্ট মায়েশার বাবা তপন মোরশেদ। তিনি বলেন, "ক্লাসগুলো ভালোই হচ্ছে। তবে ভিডিও পাঠিয়ে ক্লাস না নিয়ে লাইভ ক্লাস আয়োজন করা হলে আরও ভালো হতো।"
আবদুস সালাম নামের একজন অভিভাবক বলেন, "শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা এগিয়ে নেওয়ার একমাত্র ভরসা হয়ে উঠেছে অনলাইন ক্লাস। তারা যেমন উপকৃত হচ্ছে তেমনি হোমওয়ার্ক করতে গিয়ে তাদের সময় পার হচ্ছে।
"অনলাইন ক্লাসের সাথে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা মানিয়ে নেওয়াতে শিক্ষা ব্যবস্থাকে ডিজিটালাইজেশনের কাছে নিয়ে গিয়েছে বলে মনে করেন তিনি।
তুমি কি জান, সপ্তাহে সাত দিন ২৪ ঘণ্টা হ্যালো শুধুই শিশুদের কথা বলে? বয়স যদি ১৮’র কম হয়, তাহলে তুমিও হতে পার শিশু সাংবাদিক! তাহলে আর কী, নিজের তৈরি প্রতিবেদন, ভিডিও প্রতিবেদন, ভ্রমণকাহিনী, জীবনের স্মরণীয় ঘটনা, আঁকা ও তোলা ছবি, বুক বা সিনেমা রিভিউ পাঠাতে পার আমাদের কাছে। লিখতে পার প্রিয় সাহিত্যিক ও ব্যক্তিত্বকে নিয়েও। এমনকি নিজের কথা লিখতেও নেই কোনো মানা। লেখা ও ভিডিও পাঠানোর ঠিকানা [email protected]। সঙ্গে নিজের নাম, ফোন নম্বর, জেলার নাম ও ছবি দিতে ভুলবে না কিন্তু। তবে তার আগে রেজিস্ট্রেশন করতে ক্লিক করো reg.hello.bdnews24.com |