সম্প্রতি এ ব্যাপারে হ্যালোর সঙ্গে কথা হয় কয়েক জন শিক্ষার্থীর।
মতিঝিল আইডিয়াল কলেজের শিক্ষার্থী নাফিসা তাসনিম ইকরা বলে, “বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় এটি চাপের সৃষ্টি করতে পারে।
"আমরা ভার্সিটি পরীক্ষার সময় প্রস্তুতি নেওয়ার সময় কম পাব। কম সময়ে আমাদের বেশি চাপ নিয়ে পড়াশোনা শেষ করতে হবে। তবে এতে আসলে কিছু করার নেই। কারণ, সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ আমাদের স্বাস্থ্য, আমাদের জীবন।"
রাজধানীর সিটি কলেজের শিক্ষার্থী আবু হোরায়রা ফাহিম বলে, "এখন একটা সংশয় হচ্ছে পরীক্ষাটা আসলে কবে হবে! আবার যখন পরীক্ষা হবে তখনও একটা প্রস্তুতির ব্যপার থাকবে। সব মিলিয়ে একটা ভয়, একটা অনিশ্চয়তা রয়েছে।"
তেজগাঁও সরকারি বিজ্ঞান কলেজের শিক্ষার্থী মাসুদুর রহমান সৈকত বলে, "পরীক্ষা এপ্রিলে হওয়ার কথা ছিল, এখনো হলো না। খুব একটা স্বস্তিতে নেই আমরা।"
বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ পাবলিক কলেজের শিক্ষার্থী রোহান অর্পণ বলে, "আমরা যারা এইচএসসি পরীক্ষার পর ভার্সিটি এডমিশনের প্রস্তুতি নেব, সেখানে সময়টা হয়তো কমে আসবে। যেটা আমাদের বিপদে ফেলতে পারে। তবে পড়াশোনার চেয়েও বেশি গুরুত্বপূর্ণ আমাদের জীবন। তাই এরকম একটা অবস্থায় আমাদের সকলকেই সচেতনভাবে সবকিছু গুছিয়ে নিতে হবে।"
রাজধানীর সবুজবাগ সরকারি মহাবিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মোহাম্মদ তাজওয়ার জাহিন। সে বলে, “এই পরিস্থিতিতে আমরা আমাদের শিক্ষা জীবনের গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়ে এসে স্থবির হয়ে পড়েছি। তবে হাল ছাড়লে হবে না। আমাদের সকলের উচিত এই ভাইরাস থেকে সুরক্ষিত থাকা।"