এই পথটা ঠিক কতটা অমসৃণ তা নিয়ে হ্যালোর সঙ্গে কথা বলেছে কয়েকজন ক্ষুদে নারী ফুটবলার।
আক্রমণ ভাগের খেলোয়াড় মোসা. ইলিমা খাতুন। ও বলে, “মেয়েরা টিশার্ট, হাফপ্যান্ট পরে রাস্তা দিয়ে গেলেই তো ছেলেরা ডিস্টার্ব করে। ইভটিজিংয়ের শিকার হতে হয় এখনও।
"সমাজে বলে বাড়ির মেয়ে এভাবে কেন বাইরে বের হবে। কিন্ত তাদেরও বুঝতে হবে, দেশকে এগিয়ে নিতে গেলে বাইরে বের হতে হবেই। দেশকে ভালোবাসলে অবশ্যই আত্মত্যাগ এবং পরিশ্রম করতে হবে।”
গোলরক্ষক শাবনুর আখতার বলে, “প্রথমে তো পরিবার থেকেই বাধা আসে। পরে পরিবার মানলেও সমাজ বাধা দেয়। বলে মেয়ে ফুটবল খেললে বিয়ে হবে না কিন্ত। মেয়েদের তো আর শুধু বিয়ের জন্য জন্ম হয়নি।”
ক্রীড়া শিক্ষক গোলাম রায়হান পাপন বলেন, “তৃণমূলে আগে পরিবার খেলতে দিত না। কিন্তু এখন অনেক দৃষ্টান্ত এসেছে। আমাদের কৃষ্ণা, সাবিনার বিজয়গাঁথা দেখে অনেকেই উৎসাহিত। আশা করি আস্তে আস্তে সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।”
যদিও দৃষ্টিভঙ্গি বদলাতে শুরু করেছে। এরপরও বাধা অতিক্রম করতে বাফুফের আরও সহযোগিতা কামনা করেন তারা।