রাজধানীর পল্লবীতে তার সংগঠনগুলির মধ্যে অন্যতম মুক্তি প্রতিবন্ধী কল্যাণ সংস্থার বিদ্যালয়, ফুলকলি বিদ্যাপীঠ এবং ভূমিহীন প্রতিবন্ধী সমিতি। শুরুর দিকে সমাজের ধনী ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠানের দ্বারে দ্বারে ঘুরে সংগ্রহ করেন অনুদান। সেই অর্থ দিয়েই চলত তার সংগঠন।
সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনের পর প্রতিবন্ধীদের জন্য ব্যবস্থা করেন ভাতা এবং অন্যান্য সুবিধা। বর্তমানে ১৮০ জনের মত প্রতিবন্ধীর দেখভাল করেন রফিকুল।
তিনি বলেন, “২০০৭ সালে আমি প্রথম নিবন্ধন করি। প্রথম কার্যক্রমে আমি প্রতিবন্ধী, দরিদ্র এবং যারা বয়স্ক তাদের ভাতার ব্যবস্থা করেছি।
“সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় হইতে এগুলো আমি সংগ্রহ করে আনছি। ইদ এবং কোরবানীতে কাউন্সিলর ও অন্যান্য ব্যক্তির কাছ থেকে অনুদান সংগ্রহ করে বিতরণ করি।
“২০১৮তে আমি ফুলকলি বিদ্যাপীঠ চালু করি। কারণ প্রতিবন্ধীদের কেউ স্কুলে নেয় না। তাই আমি মন থেকে এটা চালু করি।”