অঙ্কনে বেশ পারদর্শী সে। তার আঁকা ছবি স্থান পেয়েছে প্রধানমন্ত্রীর ইংরেজি নববর্ষের শুভেচ্ছা কার্ডেও। খুশি হয়ে প্রধানমন্ত্রী তার ত্রাণ ও কল্যাণ তহবিল থেকে এক লক্ষ টাকা উপহার দেন মাসুমাকে।
তার পা দুটোই অকেজো। চলাফেরা করে হুইল চেয়ারে। আঁকাআঁকি করে সময় কাটে তার। আঁকার পাশাপাশি রঙ তুলি দিয়ে ছবিকে জীবন্ত করে ফুটিয়ে তোলে সে। গান ও গজল গেয়েও পুরস্কার পেয়েছে সে। মাসুমা শিক্ষার্থী হিসেবেও বেশ মেধাবী।
গোলাম মোস্তফা ও ফাতেমা বেগমের তিন সন্তানের মধ্য দ্বিতীয় সে। তার ছোট বোনও বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশু।
মা ফাতেমা বেগম হ্যালোকে বলেন, ‘আমার মেয়ের যদি চিকিৎসা করা যায় তাহলে সে ভালো হয়ে যাবে।’
মাসুমার শ্রেণি শিক্ষক নুরুল ইসলাম পলাশ বলেন, ‘মাসুমা খুব ভালো ছাত্রী। তাকে সব ধরনের সাহায্য করে থাকে তার সহপাঠীরা।’
মাসুমার বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বলেন, ‘আমার স্কুল থেকে তার প্রাপ্য সব ধরনের সুযোগ সুবিধা দিয়ে থাকি।’