এ উৎসবের ‘চাই শুদ্ধ বাংলা সংস্কৃতি’ এ স্লোগান সামনে রেখে বসন্তের শেষে সকাল-সন্ধ্যাব্যাপী ছিল নানা আয়োজন।
শিশুদের জন্য ছিল ঘুড়ি আঁকা ও ঘুড়ি বানানোর প্রতিযোগিতা। শিশুরা জানায়, তারা পেন্সিল আর রং দিয়ে ঘুড়ি এঁকেছে।
অভিভাবকদের মনে করেন, এ উৎসবের মাধ্যমে শিশুরা গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য সম্পর্কে জানতে পারছে।
যমুনা নদীর হার্ট পয়েন্টের বিকেলের আকাশ ছিল স্পাইডারম্যান, সাপ, পেঁচা, বাঁদরসহ মাছ, পশু, পাখির আকারে তৈরি নানা রং-বেরংয়ের ঘুড়ি। শিশু-কিশোরসহ সব বয়সী মানুষ মেতেছেন ঘুড়ি কাটা-কাটির খেলা।
সিরাজগঞ্জ ঘুড়ি উৎসব উদযাপন কমিটির আহ্বায়ক আদনান মুক্তা বলেন, নতুন প্রজন্মকে বাংলা সংস্কৃতির সাথে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার জন্যই এই আয়োজন।
প্রাণি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব ও ইসাবেলা ফাউন্ডেশনের পরিচালক কবির বিন আনোয়ার বলেন, দেশীয় ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে সংরক্ষণ করার অংশ হিসেবে এ ঘুড়ি উৎসবের আয়োজন করা হয়েছে, এরপর হা-ডু-ডু ও নৌকাবাইচ উৎসবেরও আয়োজন করা হবে।
সন্ধ্যার পর সেখানে ফানুস ওড়ানো হয় এবং আতশবাজির প্রদর্শনীর অনুষ্ঠিত হয়।
ঘুড়ি উৎসবে আসতে পেরে খুবই আনন্দিত সবাই।