শেরপুর স্টেডিয়াম ঘুরে শিক্ষানবিশ ক্রিকেটারদের সঙ্গে কথা বলে হ্যালো।
তারা বলে, সমাজের লোকেদের কটু কথা এবং বিভিন্ন চড়াই উতরাই পার করে নিজেদের ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্নকে বাঁচিয়ে রাখতে চায়। বাধা ডিঙিয়ে সালমা ও জ্যোতির মতো জাতীয় দলে জায়গা করে নিতে চায়।
মেয়েদেরকে ক্রিকেটের প্রতি আগ্রহী করে তুলতে জেলার ক্রিকেট একাডেমিগুলো বিভিন্ন ধরনের সুযোগ সুবিধা দিচ্ছে বলে জানান আইডিয়াল ক্রিকেট একাডেমির কোচ রাজীব।
তিনি বলেন, “এখানে মেয়েরা অনেক দূর থেকে আসে। তারা বাধা ডিঙিয়ে অনেক দূর যাবে।
“তাদের মাঝে খেলার জন্য যে স্পৃহা তা অসাধারণ। তাদের যেন কোনো সমস্যা আমরা একাডেমির পক্ষ থেকে সমাধান করার চেষ্টা করি।”