এতে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে আছে শিক্ষার্থীরা।
সরেজমিনে দেখা গেছে, কুলিক নদীর একপাশে রানীশংকৈল উপজেলার লেহেম্বা ইউনিয়ন এবং অপর পাশের্^ হরিপুরের ভাতুরিয়া ইউনিয়ন।
স্থানীয়রা জানায়, লেহেম্বা ইউনিয়নে বড় কোনো হাট বাজার নেই, নেই হাইস্কুল বা কলেজ। লেখাপড়া ও কেনাকাটার একমাত্র ভরসা নদীর অপর পাশের কাঠালডাঙ্গী।
শিশুরা বলছে, শুকনো মৌসুমে স্কুলে যাওয়ার সময় সাঁকো ব্যবহার করা হলেও বর্ষাকালে খুব কষ্ট হয় তাদের। একটি নৌকাতেই যাতায়াত করতে হয় সবাইকে। অনেক সময় নৌকা পাওয়া যায় না, থাকে না মাঝি।
স্থানীয়রা আরো জানায়, নদীর একমাত্র নৌকাটি সন্ধ্যা ৭টার পর পাওয়া যায় না। রাতে কেউ অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে হাসপাতালে নেওয়ার কোনো ওয়ে থাকে না।
এ ব্যপারে ভাতুরিয়া ইউপি চেয়ারম্যান শাহজাহান সরকার বলেন, “নদীতে একটি ব্রিজ নির্মাণ করা হলে ওই এলাকায় শিক্ষার মান বাড়বে। সেই সাথে কৃষকরা তাদের উৎপাদিত পণ্যের নায্য দাম পাবে।।”