সম্প্রতি ওয়ার্কশপে কর্মরত এসব শিশু শ্রমজীবীর সাথে কথা হয় হ্যালোর।
এক শিশু জানায়, সকাল ১০টা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত কাজ করে ও। তার আয় দিয়েই সংসারের ও ভাইয়ের পড়ার খরচ চালায়। বাবা তাদের দেখে না।
অপর এক শিশু মাসে তিন হাজার টাকা আয় করে বলে জানায়। পুরো টাকাটাই মায়ের হাতে তুলে দেয় সে।
ওয়ার্শপের মালিক জানান, এই শিশুরা অসচ্ছ্বল পরিবারের সন্তান। তারা লেখাপড়া থেকে বঞ্চিত। আর এসব কারণেই এই দোকানে তারা কাজ করে।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ প্রকাশিত শিশুশ্রম প্রতিবেদনে বাংলাদেশে শিশু শ্রমজীবীর সংখ্যা ১৭ লাখ। আর যে শিশুরা শ্রমে নিয়োজিত তাদের বড় অংশ স্কুল শিক্ষার বাইরে রয়ে গেছে।
শুধু তাই নয়, দুই লাখ ৬০ হাজার শিশু অপেক্ষাকৃত বেশি ঝুঁকিপূর্ণ কাজে নিয়োজিত রয়েছে বলে বিবিএস-এর প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট (এসডিজির) আট নম্বর লক্ষ্য অনুযায়ী, প্রতিটি দেশ প্রতিজ্ঞাবদ্ধ রয়েছে ২০২৫ সালের মধ্যে শিশুশ্রম প্রতিরোধ করবে।