প্রতিদিন সন্ধ্যা থেকে শুরু করে বেশ রাত পর্যন্ত বেচাকেনা চলছে। চিতই পিঠা, ভাপা পিঠাসহ নানান পদের পিঠা বিক্রি হচ্ছে এ দোকানগুলোতে।
তবে চিতই বা স্থানীয় ভাষায় কাঁচিখোঁচা পিঠার বিক্রিই বেশি।
শহরের পুরাতন স্টেডিয়াম এলাকার পিঠা বিক্রেতা মজিবুর রহমান (৫৫) জানান, প্রতিদিন ১২থেকে ১৩কেজি চালের পিঠা বিক্রি করেন তিনি। পিঠার সাথে শুঁটকি, মরিচ, শর্ষে ভর্তা ও গুড়-নারকেলের মিঠা দেয়া হয়।
ভর্তাগুলো বিনামূল্যে দেয়া হলেও নারকেল মিঠা পিঠা প্রতি পাঁচ টাকা করে নেয়া হয়। আর প্রতিটি চিতাই পিঠার জন্যনেয়া হয় ৪ টাকা করে।
পিঠা বিক্রি করে পুরো শীতের মৌসুমে তার আয় ভালই হবে, জানান মজিবুর রহমান।