বাবা খোঁজ না রাখায় চতুর্থ শ্রেণির পর আর স্কুলে পড়া হয়নি নাজমুল নামের এক শিশুর।
কুড়িগ্রাম সদরের যাত্রাপুর ইউনিয়নের বাসিন্দা এই শিশু তাই দাদার সঙ্গে বিভিন্ন ধরনের শস্য বিক্রি করে পরিবারের উপার্জনে সাহায্য করে।
দাদা অসুস্থ থাকায় বেশির ভাগ সময় নাজমুলকেই শস্য বিক্রির কাজ করতে হয়। চতুর্থ শ্রেণি পর্যন্ত পড়েছে সে। এরপর বাবার সঙ্গে দূরত্ব বাড়ায় আর স্কুলে যাওয়া হয়নি তার।
হ্যালো ডট বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে সে বলে, “আমি যখন চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ি, তখনই আমার বাবা ঢাকায় চলে যায়। ঢাকায় আমার বাবা কর্ম করলেও পরিবারের তেমন খোঁজখবর নেয় না।
“আমার পড়াশোনা করার অনেক ইচ্ছে ছিল। কিন্তু বাধ্য হয়ে দোকানে বসতে হয়।”
প্রতিবেদকের বয়স: ১৭। জেলা: কুড়িগ্রাম।