খবরাখবর

আলো হাতে ‘আলোঘর’ (ভিডিওসহ)

হ্যা

২০০৪ সালে ডেভেলাপমেন্ট ইনিশিয়েটিভ ফর সোশ্যাল এডভান্সমেন্ট (দিশা) এই লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠা করে।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর শেষ করে ঢাকায় এসে চাকরির জন্য পড়ছেন মেহেদী হাসান। নিয়মিত এই লাইব্রেরিতে এসে চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছেন তিনি।

তিনি হ্যালোকে বলেন, “এখানকার পরিবেশ খুবই ভালো। আমরা সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত এখানে পড়তে পারি। এখানে ডাইনিং সুবিধাও আছে যা অন্যসব লাইব্রেরিতে নাই।”

রুপনগর আবাসিক এলাকা থেকে প্রতিদিন এখানে পড়তে আসে হাবিবুর রহমান মিল্টন। তিনি বলেন, “এখানে সব ধরনের সুযোগ সুবিধা রয়েছে। প্রয়োজনে আমরা এখান থেকে বই নিয়ে পড়তে পারি, ফটোকপি করতে পারি।”  

দেশি বিদেশি লেখকের প্রচুর বই পড়ার এবং ধার নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। যে কেউ সদস্য হতে পারবে এখানে। বাসায় বই নিয়ে পড়ার জন্য বাড়তি কোনো টাকাও গুনতে হয় না বলে জানা গেল। নেই কোনো মাসিক বা বাৎসরিক চাঁদা।

জানা গেল, শুধু সদস্য হওয়ার সময় এককালীন ২৫ টাকা দিতে হয়। এক সাথে প্রায় ৬০ জন পাঠক এখানে পড়তে পারেন। আলোঘর ছুটির দিনসহ সপ্তাহের সাতদিনই খোলা থাকে। দিশার সামাজিক  উদ্যোগের মাধ্যমেই লাইব্রেরির যাবতীয় খরচ  বহন করা হয়।

এই পাঠাগারকে নিয়ে আরও বড় পরিকল্পনা আছে বলে জানান এর প্রোগ্রাম ম্যানেজার আনিসুর রহমান।

তিনি হ্যালোকে বলেন,  “আমরা লাইব্রেরি সুবিধার পাশাপাশি শিক্ষাবৃত্তিও দিয়ে থাকি। স্থানীয়দের পৃষ্ঠপোষকতার মাধ্যমে এ শিক্ষাবৃত্তি দেই।”

SCROLL FOR NEXT