খবরাখবর

ট্রেন যাত্রা, প্রশান্তির সঙ্গে রয়েছে ভোগান্তিও (ভিডিওসহ)

হ্যা

জ্যাম না থাকায় যেমন সময়ও কম লাগে আবার খোলামেলা হওয়ায় শিশুদের কথা ভেবে বাবা মা টড়েনকেই বেছে নেন অনেক ক্ষেত্রে।

কদিন আগে কমলাপুর রেল স্টেশনে কথা হয় চাকুরীজীবি রফিকুল ইসলামের সঙ্গে। তিনি বলেন, ছুটিতে বাড়ি যাচ্ছেন পরিবার নিয়ে।

“বাচ্চারা ট্রেনে যাত্রা খুব পছন্দ করে। আসলে তারা খুবই এক্সাইটেড ছিল। গত এক সপ্তাহ ধরে আমার ছেলে ঘুম থেকে উঠেই জিজ্ঞেস করে বাবা আর কতদিন!”

আট বছর বয়সী তাসফিয়া তাবাসসুম মায়ের সাথে ট্রেনে করে বাড়ি যাচ্ছে। ট্রেন যাত্রা তার কাছে সবসময়ই আনন্দের। তাসফিয়া বলে, “আমার ট্রেনে উঠতে খুব ভালো লাগে। আমরা সবসময়ই ট্রেনে যাই। ট্রেনে করে গেলে খাল-বিল, নদী নালা দেখতে পাই।”

যাত্রার এই প্রশান্তির মাঝেও ট্রেন ছাড়তে বিলম্ব হওয়ায় ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে যাত্রীদের। এনিয়ে তাদের অভিযোগের শেষ নেই।

শিশু তাসফিয়ার মা আইরিন সুলতানা বলেন, “অনেক ভোগান্তি আমাদের। এই ট্রেন ৩টা ২০ এ ছাড়ার কথা কিন্ত এখন সাড়ে তিনটা বাজে। এখনো ছাড়ে নাই। আর কখন ছাড়ে তারও ঠিক নাই, মাত্রই ট্রেন লাইনে দিছে।”

জসিম উদ্দীন নামের একজন যাত্রী বলেন, “আমি অনেকক্ষণ ধরে স্টেশনে বসে আছি ট্রেনে করে জামালপুর যাব বলে। ট্রেন যে টাইমে আসার কথা তাও আসছে না। যদি সঠিক সময়ে ট্রেনটা আসতো তাহলে হয়তো আমরা সঠিক সময়ে সঠিক কাজটা করতে পারতাম।”

SCROLL FOR NEXT