আমার এ আনন্দ আকাশ ছোঁয়ার সমান। আমি নিজেকে নিয়ে গর্বিত এবং খবরটা বাংলাদেশের বন্ধুদের জানানোর প্রয়োজন অনুভব করেছি।
অনুষ্ঠানটির নাম ‘জুনিয়র বেক অফ’। এটি প্রচারিত হয় চ্যানেল ফোর নামের একটি টেলভিশন চ্যানেলে। ছোটদের জন্য অনেক বড় ও সাড়া জাগানো একটি অনুষ্ঠান এটি।
বিশ্বের মানচিত্রে যে বেকিংয়ের জগত আছে সেখানে বাংলাদেশের প্রবেশ ঘটল আমার হাত দিয়েই।
চার হাজার বেকার যাদের বয়স নয় থেকে ১৫ বছর তারা এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের জন্য আবেদন করে। তাদের মধ্য থেকে প্রতিযোগিতার মাধ্যমে বাছাই করা হয় ২০ জনকে। যারা চ্যানেল ফোরের মূল প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার সুযোগ পায়।
আমি অত্যন্ত গর্বিত এবং আনন্দিত যে, আমি ‘জুনিয়র বেক অফের’ চূড়ান্ত পর্বের চার জন সেরা প্রতিযোগির মধ্যে একজন।
আমার খুব ছোট বেলা থেকেই বেকিংয়ের প্রতি আগ্রহ। সাত বছর বয়স থেকে বেকিং করি। টেলিভিশনের বিভিন্ন অনুষ্ঠান এবং রান্নার বই পড়ে আমি বেকিং শিখেছি। আমাদের পরিবারে আমিই একমাত্র বেকার।
জানো তো, ভালোবাসা আর চেষ্টা থাকলে যে কোনো সৃজনশীল কাজে সফলতা অর্জন করা যায়। আমি আজ খুব খুশি।