১৫৮২ সালে মুঘল-পূর্ব সুলতানি আমলের স্থাপত্যশৈলীর সঙ্গে মোগল স্থাপত্যশৈলীর সমন্বয়ে এটি নির্মাণ করা হয়।
মসজিদটি তিন গম্বুজ বিশিষ্ট, গম্বুজগুলো তৈরিতে কৃষ্ণ পাথর ব্যবহার করা হয়েছে। এই মসজিদটি নির্মাণ করেন ঘোড়া ঘাটের রাজা মির্জা মুরাদ খান কাকলাশ।
এই মসজিদটি বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের আওতাভুক্ত হওয়ার পরেও এটি অবহেলিত।
মসজিদের দেওয়ালের কিছু অংশ ধসে গেছে, পরিচিতি বোর্ডটিও নষ্ট হয়ে গেছে।