এতে বাইরে খোলা আকাশের নিচে প্রথম সাময়িক পরীক্ষা দিচ্ছে স্কুলটির শিক্ষার্থীরা। তবে এর পরবর্তী শিক্ষা কার্যক্রম ঠিকমত চলবে কি না তা নিয়ে শঙ্কায় আছেন অভিভাবক ও শিক্ষকরা।
সরেজমিনে দেখা যায়, বিদ্যালয়টিকে পরিত্যক্ত ঘোষণা করায় এখন স্কুলের যাবতীয় কাজ হচ্ছে বাইরে খোলা আকাশের নিচে।
সীমা নামের তৃতীয় শ্রেণির এক শিক্ষার্থী জানায়, ভূমিকম্প হওয়ার পর থেকে আমরা বাইরেই পরীক্ষা দিচ্ছি।
এ ব্যাপারে স্থানীয় এক ব্যক্তি জানান, কখনও চড়া রোদে আবার কখনও বৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা নিয়ে পরীক্ষা দিচ্ছে শিশুরা। তাড়াতাড়ি ভবনটি ঠিক করা দরকার।
স্কুলটির সহকারী শিক্ষক সাজ্জাদ হোসেন মুকুল বলেন, আমরা জেলা প্রশাসককে জানিয়েছি। আশা করি তাড়াতাড়ি ভবনটি সারানোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী জানান, ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর তালিকা করে বিকল্প উপায়ে পরীক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছে। তবে খুব তাড়াতাড়ি ক্ষতি হওয়া ভবনগুলো সংস্কারের উদ্যোগ নেয়া হবে।