তাদের ৪৬ বছরের পুরনো দাবি আদায়ে বুধবার ছাত্র-শিক্ষক এক হয়ে মানব বন্ধন করে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মুহম্মদ মিজান উদ্দিন বলেন, এই দাবি মেনে নেওয়া হলে শুধু ড. জোহাকেই নয় বরং গোটা জাতিকে মর্যাদা দেয়া হবে।
বঙ্গবন্ধুর মুক্তি ও ষড়যন্ত্রমূলক আগরতলা মামলা প্রত্যাহারের দাবি এবং সার্জেন্ট জহুরুলের হত্যার প্রতিবাদে বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৭ ফেব্রুয়ারি ধর্মঘট ডাকে। পরের দিন ১৮ ফেব্রুয়ারি ১৪৪ ধারা জারি করে প্রশাসন। কিন্তু এই নিষেধাজ্ঞা ভেঙে ওইদিন সকালে পাকিস্তানি স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে ফুঁসে ওঠেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও। শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলনে গিয়ে পূর্বপাকিস্তান রাইফেলসের (ইপিআর) গুলির সামনে বুক পেতে দিয়েছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. শামসুজ্জোহা।