কথা বলে জানা যায়, আরও তিন বছর আগে থেকেই ও এখানে কাজ করে।
প্রতিদিন মাত্র ৪০ টাকা মজুরিতে পীরগঞ্জের মাসুদ মোটরসাইকেল সার্ভিসিং ও ওয়ার্কশপে কাজ করে ও।
বাবা না থাকায় বড় ভাইয়েরা বিভিন্ন জায়গায় কাজ করে খুব কষ্টে সংসার চালায়। পাঁচ ভাই ও মাসহ ছয় জনের সংসারে অভাব লেগেই থাকে। তাই তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত পড়ে ওর আর স্কুলে যাওয়া হয়নি।
পড়তে ইচ্ছে করে কি না জানতে চাইলে বলে,"লেখাপড়া করার ইচ্ছা থাকলেই কি লেখাপড়া করা যায়। লেখাপড়া করলে আমাকে খাওয়াবে কে?"