বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এবিএম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার সাঁকো উদ্বোধন করেন।
এবিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বলেন, ‘হ্যালোতে সংবাদটি পড়ে বিষয়টি নজরে আসে। এরপরই স্থানীয়দের সহযোগিতা নিয়ে সাঁকোটি মেরামতের উদ্যোগ নেওয়া হয়।
‘এখন এই এলাকার মানুষ ঝুঁকিমুক্ত চলাচল করতে পারবে।’
বাঁশাগাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নুপূর আকতার জানায়, ভাঙা সাঁকো পার হয়ে স্কুলে যাওয়ার সময় সে নদীতে পড়ে যায়।
নুপূর বলে, ‘আমি এখন একা একা সাঁকো দিয়ে স্কুলে যেতে পারব। আমার আর ভয় লাগবে না।’
আরেক শিক্ষার্থী অজান্তা সাগরিকা বলেন, ‘আগে স্কুলে যাওয়ার সময় আমার বাবা ভাঙা সাঁকো পার করে দিতেন।’
স্থানীয় বাসিন্দা মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘ভাঙা সাঁকোটা নতুন করে তৈরি করায় এখন আমাদের চলাচলে কোন ভোগান্তি হবে না।’
গত নভেম্বরে ‘ভাঙা সাঁকোয় ঝুঁকিপূর্ণ চলাচল’ শিরোনামে হ্যালোতে সংবাদটি ছাপা হয়।