সম্প্রতি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ঘুরে রোগী ও কর্মরতদের সঙ্গে কথা হয় হ্যালোর।
এক রোগি বলেন, আগে এই হাসপাতালে রোগির সি-সেকশন অপারেশনও হতো। কিন্তু এখন তো চিকিৎসকই নেই।
বুকের ব্যথা নিয়ে উপজেলার এক গ্রাম থেকে চিকিৎসা নিতে এসে চিকিৎসক না পেয়ে ফিরে যেতে হচ্ছে বলে জানান আরেক রোগির স্বজন।
ভর্তি রোগিদের অভিযোগ, নার্স, ওয়ার্ড বয় ও আয়া না থাকায় রোগিরা হাসপাতালেই বেশি ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন।
হাসপাতালটির সিভিল সার্জন ডা. আবু মো. খয়রুল কবির বলেন, এবারের বিসিএসএ সাত হাজার চিকিৎসক নিয়োগের কথা রয়েছে।
“রানীশংকৈল হাসপাতালের চিকিৎসা সেবা সচল রাখতে পার্শবর্তী উপজেলা থেকে সাব-কমিউনিটি মেডিক্যাল অফিসারদের এনে এখানে চিকিৎসা ব্যবস্থা ধরে রাখা হয়েছে।”
বিসিএসএর নিয়োগ সম্পন্ন হলে চিকিৎসকের এই অপ্রতুলতা কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হবে বলে তিনি জানান।