শিশু-কিশোরদের বিনোদনের জন্য সিনেমা বা সিনেমা হলের ভূমিকার ব্যাপারে আমি আস্থা রাখি না। শহর বা গ্রাম, যেখানেই হোক শিশুদের বিনোদনের জন্য জরুরি, খেলার মাঠ। খেলাধুলা ছাড়া শারীরিক-মানসিক বিকাশ সম্ভব নয়। তাছাড়া ১৫ বছর বয়সের আগে সিনেমা দেখা জরুরি নয় বলে আমি মনে করি। তবু শিশুরা ঝুঁকছে সিনেমার দিকে আর নৈতিক অবক্ষয়ের শিকার হচ্ছে। তবে শহরে যেহেতু মাঠ নাই বললেই চলে তাই এ ব্যাপারে সিটি কর্পোরেশনের দায়িত্ব অনেক বেশি। আর দায়িত্ব রয়েছে স্কুল-কলেজগুলির। নানা রকম ইনডোর ও আউটডোর গেইমসের ব্যবস্থা থাকা একান্তভাবে আবশ্যক। শেষে বলি, আমি আশাবাদী মানুষ। হতাশ হওয়ার কিছু নাই। শিশুদের জন্যেও সিনেমা ও সিনেমা হলের পরিবেশ উন্নত হবে।
আলমগীর
চলচ্চিত্র নায়ক