'স্থিতিশীল উন্নয়ন ২০৩০'-এই শিরোনামে ২০১৫ সালের ২২ ডিসেম্বর, বিজ্ঞানে লিঙ্গসমতা ও ক্ষমতায়নকে গুরুত্ব দিতে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭০ তম অধিবেশনে ১১ ফেব্রুয়ারিকে এ দিবস হিসেবে ঘোষণা দেয়।
গত ১৫ বছরে বিশ্ব সম্প্রদায় নারী ও কন্যাশিশুদের বিজ্ঞানে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য ব্যাপক অনুপ্ররণা দিয়েছে ও চেষ্টা চালিয়েছে। তবে দুর্ভাগ্যবশত, বিজ্ঞানে স্বয়ংসম্পূর্ণভাবে অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে নারীদের বাদ দেওয়া হয়।
১৪ টি দেশে পরিচালিত একটি গবেষণার তথ্যমতে, স্নাতক, স্নাতকোত্তর ডিগ্রি এবং বিজ্ঞান সম্পর্কিত ক্ষেত্রে ডক্টরেট ডিগ্রিধারী নারী শিক্ষার্থীদের শতকরা হার যথাক্রমে ১৮, আট এবং দুই। এবং পুরুষ শিক্ষার্থীদের শতকরা হার ৩৭, ১৮ ও ছয়।
জাতিসংঘ মহাসচিব, আন্তোনিও গুতেরেস জানান, নারী ও বালিকাদের উৎসাহিত করা এবং সমর্থন করা প্রয়োজন। যাতে করে তারা বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারক ও উদ্ভাবক হিসাবে পূর্ণ সম্ভাবনা অর্জন করতে পারে।