কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতের পশ্চিম দিকে রয়েছে জেলেপল্লী। এই পল্লীতে নভেম্বর থেকে মার্চ মাসে চলে শুঁটকি তৈরির ব্যস্ততা।
স্থানীয়রা জানান, কোনো ধরনের কীটনাশকের ব্যবহার ছাড়াই শুঁটকি তৈরি করায়, এখানকার শুঁটকি বেশ জনপ্রিয়। স্থানীয়দের চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি এই শুঁটকি ছড়িয়ে যায় দেশের নানা প্রান্তে।
পর্যটকরাও এখান শুঁটকি কিনে নিয়ে যান। লইট্যা, চিংড়ি, ফাইস্যা, ছুড়ি, ভোল, কোরাল, রূপচাঁদা, পোয়াসহ আরও অনেক মাছের শুঁটকি পাওয়া যায় এই বাজারে।
দোকানিরা জানান, বছরের ছয় মাস শুঁটকির ব্যবসা ভালো চলে।
একজন দোকানি বলছিলেন, “বাকি ছয় মাস তেমন না চলার কারণ হলো এটা মৌসুম ভিত্তিক ব্যবসা। সমুদ্র থেকে মাছ ধরে এনে সৈকতেই শুঁটকি তৈরি করেন জেলেরা। কম দামে ভালো মানের শুঁটকিও কিনতে পাওয়া যায় এখানে।”
প্রতিবেদকের বয়স: ১৬। জেলা: পটুয়াখালী।