তবে এই বাড়িটি ছাড়াও কুচবিহারে তার বাড়ি ছিল বলে জানা যায়। বাংলা বিভক্ত হওয়ার পর জমিদাররা এই বাড়ি ত্যাগ করে চলে যান।
এই জমিদার বাড়িতে রয়েছে কয়েকটি মন্দির। এখনকার মন্দির যিনি দেখাশোনা করেন যে পুরোহিত তার সঙ্গে কথা বলে জানলাম, ১৩০৪ সালে ভূমিকম্প হলে তখন প্রমদা রঞ্জন ভারতের কুচবিহার চলে যান। সেখানেই বাড়ি নির্মাণ করেন তিনি। তবে পূজার সময় এক মাস এখানে থাকতেন। ব্রিটিশ আমলের শেষের দিকে তারা এখান থেকে একেবারে চলে যান।
বর্তমানে বাড়িটি সরকারের অধীনে থাকলেও এর কোনো রক্ষণাবেক্ষণ চোখে পড়ল না। কালের সাক্ষী এই স্থাপনার সংস্কার না হলে কালের বিবর্তনে এটি হারিয়ে যাওয়ার শঙ্কাই রয়েছে।